“সত্যের সাথে;কলম যোদ্ধা”
“এক পরিচিত নাম “শেখ সেলিম”।
সেই ৭১-এর যুদ্ধের সময় থেকেই এই বাংলাদেশের পরিচিত এক নাম “শেখ সেলিম”
যার কলমের কালির কাছে কোনো অস্ত্রের মূল্য নেই;যার কলম সবসময় সত্যের পথে,অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলে সাহসের সাথেই।আমি সবসময় চিন্তা করি বর্তমান সমাজে এই ধরণের সৎ ও নিষ্ঠাবান মানুষ এখনও বেঁচে আছে।সত্যি গর্বিত আমি এমন মানুষের সাথে বন্ধুত্ব বজায় রাখতে পেরে।আমি সূদুর থেকে সন্মানিত ও প্রিয় শেখ সেলিম ভাইয়ের জন্য দোয়া কামনা করছি যিনি সাংবাদিকদের মধ্যে এক নতুন দিকনির্দেশনা নিয়ে আসেন এই সমাজে।যার জন্য তিনি পুরুস্কার ও পেয়েছেন,গুনিজনদের হাত থেকে এইতো সেদিন তিনি সনদপত্র পেলেন। সাংবাদিক শেখ সেলিম আমাদের দেশের গর্বিত সন্তান। তিনি চট্রগ্রাম শহরের ২৩ নাং ওয়ার্ড পাঠানটুলির স্হানীয় বাসিন্দা ”
তিনি চট্টগ্রামে পিআইডি’র সম্মেলন কক্ষে ইউনেস্কো ক্লাব চিটাগাং এর উদ্যোগে ‘ই জার্নালিজম’ শীর্ষক এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয় যে অনুষ্ঠান ১৫ সেপ্টেম্বর সম্পন্ন হয়েছে।সাংবাদিক শেখ সেলিম এই অনুষ্ঠানে যোগদান করেন এবং গুনীজনের হাত থেকে তার সন্মানের মূল্যটুকু পেয়ে থাকেন একটি সনদের মাধ্যমে।যার মাঝে বিভিন্ন গুনাগুন আছে তিনি একদিকে যেভাবে সংবাদ ধারণা নিয়ে থাকেন, অন্য দিকে আবার সংবাদ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ও পেশ করে থাকেন, এছাড়াও শেখ সেলিম একাধিক ভাবে সংবাদ সম্পাদনা ও বিভিন্ন বিষয়ে ফিচার লেখার কৌশল তার মাঝে বিরাজমান করছে।এই সব বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয় এ প্রশিক্ষণ কর্মশালায়। প্রশিক্ষণ শেষে অংশগ্রহণকারী ও সন্মানিত উপস্থিত মহলের হাত থেকে সাংবাদিক শেখ সেলিম এর হাতে সনদপত্র তুলে দেওয়া হয়।আর এই সনদপত্র তুলে দেন দৈনিক পূর্বদেশের যুগ্ম সম্পাদক জনাব আবু তাহের মুহম্মদ সহ আরো উপস্থিত থাকা অনেক গুনিজন।
শেখ সেলিম তার কলমকে সবসময় শানিত করে রাখেন মনোমুগ্ধকর ও শিক্ষণীয় কথার মাধ্যমে।আমরা সবসময় এই বাংলাদেশের মাঝে একটি নাম অবশ্যই মনে রাখবো নিবিড় ভাবে, যে নামটি সত্যিই অনেক সাহসিকতার প্রমাণ রাখে,শেখ সেলিম যিনি তিনি দৈনিক ৭১ বাংলাদেশ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক।যার লেখা কথামালায় থাকে জড়িয়ে এই বাংলাদেশের কথা, যিনি গরীবের বন্ধু, অন্যায়ের প্রতিবাদী হাতিয়ার।তাকে জানাই আন্তরিক দোয়া ও শ্রদ্ধা।তিনি কিছু দিন আগে তার ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস লিখেছেন যে
“শিক্ষিত কে শিক্ষিত বলা যায় কিন্তু জ্ঞানী বলা যায় না।”যে ব্যাক্তির ধর্মীয় জ্ঞান নেই সেই ব্যক্তির কিছুই নেই,তিনি শিক্ষিত হলে ও অজ্ঞানী? ধন্যবাদান্তে -শেখ সেলিম ।
কতটা সত্যের কথায় প্রকাশিত হয়েছে তার এই লেখা বাণী।সত্যিই অপূর্ব ভাবে একজন মানুষের কথা প্রকাশ করেছেন তিনি তার লেখার মাধ্যমে।
একজননেতাঃ তিনি স্বাধীন দেশে মানুষ হিসেবে জন্মনিয়েছেন সে টা বড় কথা নয়,,বড় কথা হলো এই বাংদেশ ও এই দেশের সাধারন মানুষের কি উপকার অথবা অপকার করেছেন কিনা নেতা, সেটা হলো বড় কথা,ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করবেননা,,নীর্বাচন ঘনিয়ে আসছে সামনের দিকে তখনই দেখা যাবে তাহাদের দালালি করার অনেক কৌশল এবং তাদের পকেট ভর্তি হবে অন্যায়ের মাধ্যমে কাজেই নির্বাচিত প্রাথীরা আপনারা সাবধান থাকবেন এই বিষয়ে আপনাদের সাবধান থাকা ও সৎ ভাবে সৎ মানুষের জন্য এই নির্বাচন করা।
এই মূল্যবান কথাগুলো গণমাধ্যমে গণমানুষের কাছে শুধুমাত্র তুলে ধরতে পারেন একজন সৎ ও নিষ্ঠাবান মানুষ আর এই মানুষটি হলেন এই বাংলাদেশের সৎ ও সাহসী সৈনিক ও সাংবাদিক জনাব শেখ সেলিম ভাই।আমি শেখ সেলিম ভাইয়ের জন্য সবসময় মহান আল্লাহর নিকটে দোয়া কামনা করছি যেনো মহান রব্বুল আলামীন শেখ সেলিম ভাইকে সুস্থতার সাথেই জীবনের বাকি দিনগুলো কাটাতে তৌফিক দান করেন।
আমাদের বাংলাদেশ সবদিক থেকেই এগিয়ে যাবে, তবে সাথে সাথে স্বাধীন সাংবাদিকতা ও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে —এমনটাই প্রত্যাশা করেছেন এই সত্যের পথে চলা সৎ মানুষটি যার নাম সবসময় সততার মাঝেই বেঁচে থাকবে সত্যের সাথেই সেই শ্রদ্ধাভাজন শেখ সেলিম ভাইকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ ও দোয়া।
আমি একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে তার সুন্দর ও সুখের জীবন কামনা করছি।
লেখক সাংবাদিক
মো:ফিরোজ খান
জেলা ঢাকা বাংলাদেশ
“এক পরিচিত নাম “শেখ সেলিম”।
সেই ৭১-এর যুদ্ধের সময় থেকেই এই বাংলাদেশের পরিচিত এক নাম “শেখ সেলিম”
যার কলমের কালির কাছে কোনো অস্ত্রের মূল্য নেই;যার কলম সবসময় সত্যের পথে,অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলে সাহসের সাথেই।আমি সবসময় চিন্তা করি বর্তমান সমাজে এই ধরণের সৎ ও নিষ্ঠাবান মানুষ এখনও বেঁচে আছে।সত্যি গর্বিত আমি এমন মানুষের সাথে বন্ধুত্ব বজায় রাখতে পেরে।আমি সূদুর থেকে সন্মানিত ও প্রিয় শেখ সেলিম ভাইয়ের জন্য দোয়া কামনা করছি যিনি সাংবাদিকদের মধ্যে এক নতুন দিকনির্দেশনা নিয়ে আসেন এই সমাজে।যার জন্য তিনি পুরুস্কার ও পেয়েছেন,গুনিজনদের হাত থেকে এইতো সেদিন তিনি সনদপত্র পেলেন। সাংবাদিক শেখ সেলিম আমাদের দেশের গর্বিত সন্তান। তিনি চট্রগ্রাম শহরের ২৩ নাং ওয়ার্ড পাঠানটুলির স্হানীয় বাসিন্দা ”
তিনি চট্টগ্রামে পিআইডি’র সম্মেলন কক্ষে ইউনেস্কো ক্লাব চিটাগাং এর উদ্যোগে ‘ই জার্নালিজম’ শীর্ষক এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয় যে অনুষ্ঠান ১৫ সেপ্টেম্বর সম্পন্ন হয়েছে।সাংবাদিক শেখ সেলিম এই অনুষ্ঠানে যোগদান করেন এবং গুনীজনের হাত থেকে তার সন্মানের মূল্যটুকু পেয়ে থাকেন একটি সনদের মাধ্যমে।যার মাঝে বিভিন্ন গুনাগুন আছে তিনি একদিকে যেভাবে সংবাদ ধারণা নিয়ে থাকেন, অন্য দিকে আবার সংবাদ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ও পেশ করে থাকেন, এছাড়াও শেখ সেলিম একাধিক ভাবে সংবাদ সম্পাদনা ও বিভিন্ন বিষয়ে ফিচার লেখার কৌশল তার মাঝে বিরাজমান করছে।এই সব বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয় এ প্রশিক্ষণ কর্মশালায়। প্রশিক্ষণ শেষে অংশগ্রহণকারী ও সন্মানিত উপস্থিত মহলের হাত থেকে সাংবাদিক শেখ সেলিম এর হাতে সনদপত্র তুলে দেওয়া হয়।আর এই সনদপত্র তুলে দেন দৈনিক পূর্বদেশের যুগ্ম সম্পাদক জনাব আবু তাহের মুহম্মদ সহ আরো উপস্থিত থাকা অনেক গুনিজন।
শেখ সেলিম তার কলমকে সবসময় শানিত করে রাখেন মনোমুগ্ধকর ও শিক্ষণীয় কথার মাধ্যমে।আমরা সবসময় এই বাংলাদেশের মাঝে একটি নাম অবশ্যই মনে রাখবো নিবিড় ভাবে, যে নামটি সত্যিই অনেক সাহসিকতার প্রমাণ রাখে,শেখ সেলিম যিনি তিনি দৈনিক ৭১ বাংলাদেশ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক।যার লেখা কথামালায় থাকে জড়িয়ে এই বাংলাদেশের কথা, যিনি গরীবের বন্ধু, অন্যায়ের প্রতিবাদী হাতিয়ার।তাকে জানাই আন্তরিক দোয়া ও শ্রদ্ধা।তিনি কিছু দিন আগে তার ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস লিখেছেন যে
“শিক্ষিত কে শিক্ষিত বলা যায় কিন্তু জ্ঞানী বলা যায় না।”যে ব্যাক্তির ধর্মীয় জ্ঞান নেই সেই ব্যক্তির কিছুই নেই,তিনি শিক্ষিত হলে ও অজ্ঞানী? ধন্যবাদান্তে -শেখ সেলিম ।
কতটা সত্যের কথায় প্রকাশিত হয়েছে তার এই লেখা বাণী।সত্যিই অপূর্ব ভাবে একজন মানুষের কথা প্রকাশ করেছেন তিনি তার লেখার মাধ্যমে।
একজননেতাঃ তিনি স্বাধীন দেশে মানুষ হিসেবে জন্মনিয়েছেন সে টা বড় কথা নয়,,বড় কথা হলো এই বাংদেশ ও এই দেশের সাধারন মানুষের কি উপকার অথবা অপকার করেছেন কিনা নেতা, সেটা হলো বড় কথা,ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করবেননা,,নীর্বাচন ঘনিয়ে আসছে সামনের দিকে তখনই দেখা যাবে তাহাদের দালালি করার অনেক কৌশল এবং তাদের পকেট ভর্তি হবে অন্যায়ের মাধ্যমে কাজেই নির্বাচিত প্রাথীরা আপনারা সাবধান থাকবেন এই বিষয়ে আপনাদের সাবধান থাকা ও সৎ ভাবে সৎ মানুষের জন্য এই নির্বাচন করা।
এই মূল্যবান কথাগুলো গণমাধ্যমে গণমানুষের কাছে শুধুমাত্র তুলে ধরতে পারেন একজন সৎ ও নিষ্ঠাবান মানুষ আর এই মানুষটি হলেন এই বাংলাদেশের সৎ ও সাহসী সৈনিক ও সাংবাদিক জনাব শেখ সেলিম ভাই।আমি শেখ সেলিম ভাইয়ের জন্য সবসময় মহান আল্লাহর নিকটে দোয়া কামনা করছি যেনো মহান রব্বুল আলামীন শেখ সেলিম ভাইকে সুস্থতার সাথেই জীবনের বাকি দিনগুলো কাটাতে তৌফিক দান করেন।
আমাদের বাংলাদেশ সবদিক থেকেই এগিয়ে যাবে, তবে সাথে সাথে স্বাধীন সাংবাদিকতা ও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে —এমনটাই প্রত্যাশা করেছেন এই সত্যের পথে চলা সৎ মানুষটি যার নাম সবসময় সততার মাঝেই বেঁচে থাকবে সত্যের সাথেই সেই শ্রদ্ধাভাজন শেখ সেলিম ভাইকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ ও দোয়া।
আমি একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে তার সুন্দর ও সুখের জীবন কামনা করছি।
লেখক সাংবাদিক
মো:ফিরোজ খান
জেলা ঢাকা বাংলাদেশ
Discussion about this post