ডিজিটাল আইন ও আওয়ামী তৃণমূল নেতা…
জনতার কলামঃনুরুল হুদা তানবিরঃছবিতে ইনি মোঃ নুরুল আবছার চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এর মাননীয় মেরয় এর বিরুদ্ধে হুশিয়ারি উচ্চারণ করেছিলেন কোন এক বক্তৃতায় – যদি মেয়র সাহেব চট্টগ্রাম বাসীর উপর চাপিয়ে দেওয়া গলাকাটা হোল্ডিং ট্যাক্স প্রত্যাহার না করেন, তাহলে তিনি মেয়র সাহেবকে এই নগর থেকে বের করে দেবেন।
অন-রেকর্ড , মেয়র সাহেবের পক্ষের আইনজীবী ও পি পি সাহেব প্রকাশ্য আদালতে দাবী করেছেন – ‘এই ধরনের কথা যদি নুরল আবছার প্রায়াত মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী বা সাবেক মেয়র আ জ ম নাসির উদ্দীন চৌধুরী সাহেবের বিরুদ্ধে বলতেন তা হলে এতক্ষনে লন্ড ভন্ড হয়ে যেত এই শহর।
কিন্তু জনাব রেজাউল করিম সাহেব একজন ভদ্রলোক, তাই তিনি আইনের আশ্রয় নিয়েছেন’। অতএব নুরুল আবছার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৩১ ধারায় অপরাধ করেছে’।
ফলাফল নুরুল আবছার প্রিজন ভ্যানে।
তার মানে তার আইনজীবীগণ ও পি পি মহোদয় বোঝাতে চেয়েছেন বর্তমান মেয়র রেজাউল করিম সাহেব ভালো মানুষ আর চট্টগ্রামের মানুষের অভিভাবক চট্টগ্রামের মানুষের অহংকার প্রয়াত তিন তিনবারের সাবেক সফল মেয়র ও চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মরহুম মহিউদ্দিন চৌধুরী ও সাবেক মেয়র ও চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন ভদ্রলোক নন। ওনাদের ওই কথার মানেই তো এইটা।
খুব কষ্ট হয় হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয় বর্তমান মেয়রের এই সমস্ত কর্মকাণ্ডে কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় চট্টগ্রামে যারা রাজনীতি করেন তাদের এই সমস্ত কথা শুনেও চুপ করে থাকেন উনি মেয়র বিদায় ওনাকে তেল মারাতে ব্যস্ত। পরিশেষে শুধু আফসোসের সাথে একটি কথাই বলতে হয় হায়রে রাজনীতি আর হায়রে রাজনীতির এইসব নোংরা খেলা।
আমি মেয়র রেজাউল করিম সাহেবের বিজ্ঞ আইনজীবী ও পি পি সাহেবের এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানাই।
জনতার কলাম –লেখকঃ নুরুল হুদা তানবির
Discussion about this post